আইপি এড্রেসটি আসলে কি ? What is IP Address ?
🔻🔻আইপি অ্যাড্রেস🔻🔻
⏩আইপি অ্যাড্রেস IP Address হল একটি ঠিকানা। ইন্টারনেটে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের একটি নাম বা ঠিকানা । এই ঠিকানাতেই আইপি অ্যাড্রেস বলা হয়।👉আইপি অ্যাড্রেস এর পূর্ণরূপ হল= IP address = Internet protocol address. এক্ষেত্রে অনলাইনে যত আইপি অ্যাড্রেস রয়েছে তার প্রত্যেকটি ইউনিক হয় অর্থাৎ একটি আইপি অ্যাড্রেস এর সাথে কখনোই অন্য আরেকটি অ্যাড্রেস এর মিল থাকবে না। আর যার ফলস্বরুপ ইন্টারনেট প্রত্যেকটি কম্পিউটার বা মোবাইলকে আলাদা আলাদা ভাবে চিনতে পারে।
আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে এক সার্ভার থেকে অন্য সার্ভারে ডাটা ট্রান্সফার হয়। 👉Internet assigned number authority এই সংস্থাটি আইপি অ্যাড্রেস ব্যবস্থাপনা করে থাকে। ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্সন ফোর এ একটি আইপি অ্যাড্রেস এ 32 বিট ব্যবহার করে তৈরি । এই বিট গুলোর প্রতি ৮ নিয়ে গড়ে ওঠে একটি করে অকটেট । সুতরাং ipv4 আইপি অ্যাড্রেস এ থাকছে চারটি অকটেট বা 32bit .
যেহেতু আইপি এড্রেস কে সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয় তাই সাধারণ মানুষের পক্ষে এটি মনে রাখা কষ্টকর এবং সময় সাপেক্ষ কারণ একাধিক ওয়েবসাইটের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আইপি অ্যাড্রেস আলাদা হয়।
ডোমেইন নেম হলো ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠান নাম। এটি মূলত আইপি অ্যাড্রেস। মনে রাখার জন্য ব্যবহার করা হয় ।যেমন :- গুগোল, ইউটিউব, ইয়াহু, ইত্যাদি। সুতরাং আমরা একটি ওয়েবসাইটকে চিনতে পারি মূলত আমাদের ip-adress মনে রাখতে হয় না। আর এই ডোমেইন নেম এর পিছনের অংশটি আইপি অ্যাড্রেস কারণ কম্পিউটার কখনো 0 , 1 ছাড়া কোন কিছু বোঝেনা। আর এজন্যই আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয় । ঠিক তেমনি অনলাইনে যত ওয়েবসাইট রয়েছে তাদের আইপি এড্রেস কিন্তু কখনোই এক হবে না অবশ্যই ভিন্ন ভিন্ন হবে।
ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস বা আইপি অ্যাড্রেস এর চতুর্থ নম্বর সংস্করণ ipv4 এ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে ।কারণ ipv4 কেবলমাত্র 4.3 বিলিয়ন বা 430 কোটি ওয়েব ঠিকানা বরাদ্দ করা সম্ভব। কিন্তু বর্তমানে ipv4 সিস্টেম দাঁড়া ওয়েবসাইট নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না কারণ যে সময় ipv4 নির্মিত হয়েছিল ঠিক সেসময় ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এত পরিমাণে ছিল না। বর্তমানে বিলিয়ন ইন্টারনেট ওয়েবসাইট রয়েছে আর আই পি এড্রেস এর দ্বারাই শুধুমাত্র ওয়েবসাইটগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু যেহেতু ipv4 কেবলমাত্র 4.3 বিলিয়ন বা 430 কোটি ওয়েব ঠিকানায় বরাদ্দ করা সম্ভব। তাই বর্তমানে এটি ব্যবহার নেই বললেই চলে।
তাই বর্তমানে ipv6 নামক 128-bit এর একটি সংস্করণ তৈরি করা হয়েছে। নতুন এই ব্যবস্থায় উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত তথ্য মোতাবেক 340 ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ওয়েবসাইট ঠিকানা বরাদ্দ করা সম্ভব হবে। আর তাই বর্তমানে ipv6 আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়ে থাকে নতুন ওয়েবসাইট তৈরীর ক্ষেত্রে।
অ্যাড্রেস অনেকগুলো কাজের মধ্যে দুটি কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল
1.
হোস্ট বা নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস খুঁজে বের করা যাতে ব্যবহারকারী তার সঠিক ওয়েবসাইটটি খুঁজে পেতে পারে ।
2.
2 নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীর অবস্থান চিহ্নিত করা।
তবে বর্তমানে যত ধরনের হ্যাকিং😯😯 হচ্ছে তা মূলত আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হচ্ছে। আমাদের সমাজে বর্তমানে একটি ভয়ঙ্কর রূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে তাই আমরা সকলেই এ বিষয়টি হতে সাবধান থাকবো।
😃😃আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে আইপি এড্রেসটি আসলে কি? আইপি অ্যাড্রেস কি জন্য ব্যবহার করা হয়? কোথায় ব্যবহার করা হয়? আর কেন ব্যবহার করা হয়? এসকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গিয়েছেন। ভালো লাগলে💗💗💗 অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।👬👬 ধন্যবাদ সকলকে।
⏩Telegram Channel Link:-👇
💡💡💡💡💡💡 Playlist 💡💡💡💡💡💡
📽 অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় Video Playlist
📽Online Tips And Tricks Video Playlist
📽App Development Without Coding Video Playlist
📽Android Tips and Trick Video Playlist
📽MoreVideo Playlist
💡💡💡💡💡💡💡 Contact Us 💡💡💡💡💡💡
✅Mail 👉chayanroy70@yahoo.com
✅Website 👉https://techtidpro.blogspot.com
✅Facebook page 👉https://www.facebook.com/techtidpro
✅Facebook Group 👉https://www.facebook.com/groups/techtidpro
🔥Subscribe Now 👉https://www.youtube.com/techtid?sub_confirmation=1


0 Comments
Please do not enter any spam link in the comment box.